For sale Pulish lynx pair BD Online Pigeon Market

Running Bukhara female Pigeon for sale. Fresh & Clear.
কবুতরের কৃমি বা কীট রোগ কবুতরের অবস্থার উপর একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। কবুতরের পারামক্সি,সাল্মনিল্লা এর পর সবচে মারাত্মক যে রোগ সেটা হল Internal & External Parasites । আমরা এখানে Internal Parasites বা ক্রিমির ব্যাপারে আলোচনা করব। ক্রিমির কারনে কবুতরের ওজন হ্রাস, খারাপ moult, ডায়রিয়া, এবং ক্লান্তি ছাড়ও আরো উপসর্গ থাকতে পারে। এটি ঋণাত্মক উর্বরতা প্রভাবিত করতে পারে। Hairworms roundworms আর পায়রা জন্য ক্ষতিকর। এটা সবসময় পায়রা আচরণ একটি কৃমি রোগের ক্ষেত্রে বাঞ্ছনীয়। যদি সময় মত এর চিকিৎসা না করা হয় তাহলে কবুতরের মৃত্যু অনিবার্য।
লক্ষনঃ
কারণ: – অপরিষ্কার খাবার,পানি, বা অন্য কবুতর থেকে, বা আক্রান্ত পুরাতন বিষ্ঠা থাকে হয়।
পায়রার কীট বা কৃমি সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য নিচের কাজগুলো:
ঔষধ ও চিকিৎসা:
Wormazole / Asca piller / Panacure / Avinex / Acimec 1% মৌখিক সমাধান বা ইনজেকশন বা Ivermectin লোশন ইত্যাদি পায়রার জন্য ভাল ঔষধ হিসাবে।
মাত্রা:
১। ছোট পায়রার জন্য 2/3 ড্রপ, জন্য বয়স্কদের PG, Wormazole-4/5 ড্রপ squab বা খুব ছোট কবুতরের বাচ্চা কে ক্রিমির ওষুধ প্রয়োগ করবেন না।
২। Asca Pilla: প্রতিটি পায়রার জন্য 1 টা ট্যাবলেট।
৩। Panacure: প্রতিটি পায়রার জন্য 1/8 ট্যাবলেট।
৪। Avinex: পানি 1 লিটার সঙ্গে 1 GRM পাওডার।
৫। Acimec 1%: ফিড 2 তারপর 21 দিন পরে আবার 2 ড্রপ খাবার ও পরিশেষে তার কাঁধে 2 ড্রপ প্রদান পর প্রতিটি পায়রাকে ছাড়ুন। ইনজেকশন তার কাঁধে চামড়াই দিতে হবে , আপনি যখন ইনজেকশন দিবেন তখন সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক। যাতে হাড়ের মধ্যে না লাগে।
৬। Ivermectin লোশন: পায়রা মশা, মাছি ইত্যাদি দূর করতে পারবেন। এটি পায়রার শরীর (ঘাড়) উপর এক ড্রপ দিয়ে শুকিয়ে নিতে হবে. Ivermec কবুতরের লাল মাইট, উকুন এবং সব পায়রার মধ্যে আঁশযুক্ত লেগ মাইট সহ সব মাইট প্রতিকার হিসেবে কাজ করবে।
উপরেউল্লেখিত কৃমি ঔষধ গুলো প্রয়োগ করে গোটা কৃমি বের নাও হতে পারে, তার মানে এই না যে কৃমি ঔষধ কাজ করে নাই। এই কৃমি ঔষধ গুলো কৃমি কে গলিয়ে বের করে। আর আল্প মাত্রার কৃমি ঔষধ গোটা গোটা ভাবে বের করে। তাই অনেকে মনে করেন যে সেই সব কৃমি ঔষধই বোধহয় ভাল। আসলে তা ঠিক না। আর একটা কথা দামি কৃমি ঔষধই যে ভাল আর সস্তা ঔষধই যে খারাপ তাও ঠিক না। তাই এ ব্যাপারে আনুগ্রহ করে একটু খেয়াল রাখবেন সকলে। আবার অনেকে মনে করেন ফিতা কৃমি সাধারন ঔষধএ নির্মূল হয়ই না, এটাও সঠিক নয়। সাধারণত ফিতা কৃমির সংক্রমণ খুবই কম আর তা সাধারন ঔষধ দিয়ে নির্মূল করা সম্ভব।
সতর্কতাঃ
১) অতি গরমে কৃমির ঔষধ দিবেন না, বা অসুখ আছে আমন কবুতরকে কৃমি ঔষধ দিবেন না, ছোট (sqab) বাচ্চা আছে এমন কবুতর কে কৃমি ঔষধ দিবেন না। এতে বাচ্চার হজম শক্তি কমে যাবে এমনকি মারাও যেতে পারে।
২) মানুষের কৃমির ঔষধ ব্যবহার করবেন না।
৩) কৃমির ঔষধ একটু ঠাণ্ডার সময় দিবেন, সেক্ষেত্রে সকালে বা রাতে প্রয়োগ করবে বা যেদিন বৃষ্টি বা আবহাওয়া ঠাণ্ডা থাকবে সেদিন দিবেন।
৪) গরমের ২ মাস অন্তর কৃমির ঔষধ দিবেন। আর শীতের সময় ৪৫ দিন পর পর।
৫) কৃমির ঔষধ দিবার পর স্যালাইন দিবেন পরদিন। তার পরদিন মাল্টিভিটামিন দিবেন।
৬) কৃমির ঔষধ দিবার পর কবুতরের খাওয়া কমে যেতে পারে বা হাল্কা একটু ঝিমুনি ভাব থাকতে পারে। নিয়মিত স্যালাইনে ও ভিটামিন দিলে ঠিক হয়ে যাবে।
৭) কৃমির ঔষধ দিবার আগে লিভার টনিক দিতে হবে, কারন শক্তিশালী কৃমি ঔষধ কবুতরের লিভার ও কিডনিতে আক্রান্ত করে বেশি।
৮) অধিক মাত্রা বা বেশি পরিমান ঔষধ দিবেন না।
৯) ভ্যাকসিন এর পর কৃমির ঔষধ দিবেন না।
আপনি যদি আপনার কবুতর থাকে ভাল উৎপাদন ফলাফল আশা করতে চান তাহলে অবশ্যই কবুতরের রোগ ও তার প্রতিকারের ব্যাপারে সঠিক ভাবে নজর দিবেন। কবুতর বেশি কেনার মধ্যে কোন বাহাদুরি নাই, কিন্তু ভালভাবে পালার মধ্যে আছে। আপনি যদি কবুতর পালতে না চান ভাল কথা, কিন্তু পালতে শুরু করে যদি সঠিক ভাবে খেয়াল না রাখেন তাহলে আপনি নিজের কাছে দায়ী থেকে যাবেন। তাই আনুগ্রহ করে আপনার কবুতরের সঠিক যত্ন নিন।
মূল লেখক : সোহেল রাবি ভাই
কবুতরের জন্য শীতের মাসিক ছক
আমরা কবুতর পালি শুধু পালার খাতিরে অথবা লোক দেখান অথবা ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য। যদিও সকল কে এক কাতারে ফেলা টা ঠিক হবে না। সে যাই হোক, আমার বলার উদ্দেশ্য হল যদি কবুতর পালতে হয় তবে পালার মত পালুন। অনেকে আছেন যে ইচ্ছা আছে কিন্তু সময়ের অভাবে আর একদল আছেন যারা অজ্ঞতা বসত,কিছু মানুষ আছে যে তাদের অবহেলায়। অনেক কবুতর মারা যায়। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই সব থেকে নিচিন্ত হতে পারেন। আর কিভাবে এটা করতে হবে তা একটু চেষ্টা করলেয় জানতে পারবেন। কিছুদিন আগে গরমের জন্য একটা মাসিক ছক দিয়া হয়েছিল, কিন্তু মনে রাখতে হবে। গরমের আর শীতের খাবার ও ভিটামিন এক হতে পারে না। কিছু খাবার ও ভিটামিন গরমে একটু কম দিতে হয় যেটা শীতের সময় আবার একটু বেশি করে প্রয়োগ করতে হয়। অনেকে আছে যারা ঘরের ভিতরে কবুতর পালেন আবার অনেকে বাইরে। ভিতরে বা বাইরে যেখানেই পালুন না কেন, সব ক্ষেত্রেই একটু বেশি খেয়াল রাখাটা জরুরি। বিশেষ করে বাইরে যারা পালেন। তাদের ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা একটু বেশি থেকে যায়। আর সেটা যদি গ্রাম এলাকা হয় তাহলে ত কথায় নেই, ঠাণ্ডা যেন উড়ে আসে জুড়ে বসে। আর আপনি এই সব থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন অনায়াসে যদি আপনি কষ্ট করে কিছু নিয়ম মেনে চলেন।
আসুন আমরা শীতের মাসিক ছক টি জেনে নেই। মাসের ১-৪ তারিখ পর্যন্ত সাল্মনিল্লা কোর্স করাতে হবে। যেটা বিভিন্ন জন বিভিন্ন ভাবে করে থাকে, কিন্তু সবচেয়ে উপযুক্ত সাফি+ফেবনিল এর মিক্স কোর্স করার।
মাসের ৫ তারিখ স্যালাইন দিন। অথবা এর বদলে ভিটামিন সি দিতে পারেন যেমন লেবুর রস। ১ টি লেবু ১ লিটার পানিতে।
মাসের ৬-৯ তারিখ পর্যন্ত ভিটামিন বি কমপ্লেক্স দিন। এক্ষেত্রে toxynil, biovit, vita B+C ইত্যাদি ভিটামিন দিতে পারেন। কারন এর অভাবে বেশীর ভাগ টাল রোগ হয়।) মাসের ৯-১০ তারিখ পর্যন্ত হমিও Kali Curb 30 দিন।
মাসের ১১ তারিখ রসুন বাতা+মধু+লেবুর রস। ১ লিটার পানিতে ২ চা চামচ রসুন বাতা,২ চা চামচ মধু আর ১ চামচ লেবুর রস মিক্স করে দিলে ভাল। তবে পানি অবশ্য ছেকে নিতে হবে। আর লেবু চিপার সময় গ্লভস বা লেমন ইস্কুইজার ব্যাবহার করবেন। এটা শরীর গরম রাখতে সাহায্য করবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে এই কোর্স করার আগে ক্রিমির ঔষধ দিয়া আছে কিনা টা জেনে নিবেন। কারন ক্রিমি থাকলে এটা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
মাসের ১২ তারিখ হমিও Belodona 30 এটা আপনার কবুতর কে প্যারামক্সি ভায়রাস থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।
মাসের ১৩-১৬ তারিখ পর্যন্ত ক্যাল ডি,ভিতামিন কে ও ই ভিটামিন দিয়া ভাল। এক্ষেত্রে Calcium Forte+AD3e+k Vit অথবা Calbo D+Ad3e+k Vit দিয়া যেতে পারে। এতে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করবে ও ভিটামিন কে ডিমের ভিতর বাচ্চা মারা যাওয়া ইত্যাদি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।
মাসের ১৭ তারিখ হমিও Borax 30 দিন। এটি বায়ু বাহিত রোগ থেকে প্রতিরোধ করবে।
মাসের ১৮ তারিখ অ্যাপেল সিডার দিন। এক্ষেত্রে আমিরিকার তৈরি অ্যাপেল সিডার দিয়া উত্তম। এটা সাল্মনিল্লা প্রতিরোধে সাহায্য করবে। ১ লিটার এ ১ সিসি বা তার কম, বেশি প্রয়োগ করবেন না তাতে বিপরিত ফল হতে পারে। মাসের ১৯ তারিখ স্যালাইন দিন। অথবা এর বদলে ভিটামিন সি দিতে পারেন যেমন লেবুর রস। ১ টি লেবু ১ লিটার পানিতে।
মাসের ২০-২১ তারিখ পর্যন্ত লিভার টনিক দিন। অধিকাংশ কবুতর লিভার জনিত সমস্যায় বেশি ভুগে থাকে। তাই লিভার এর ব্যাপারে একটু খেয়াল রাখা জরুরি। এক্ষেত্রে হামদারদ এর Cinkara, Icturn, Karmina ইত্যাদি ব্যাবহার করা যেতে পারে। মাসের ২২ তারিখ হমিও Tiberculinum 30 দিন। এটি ধুলা জনিত সমস্যা থেকে প্রতিরোধ করবে। মাসের ২৩ তারিখ লিকার চা দিয়া ভাল। এটা কাঙ্কার প্রতিরোধ ও ভাল ব্যাকটেরিয়া উৎপাদনে সাহায্য করবে।
মাসের ২৪-২৮ তারিখ পর্যন্ত মাল্টি ভিটামিন দিয়া ভাল। এক্ষেত্রে pawer max (made in Vietnam), All Vit Ma (Made in Germany), Max grower (made in Holland) দিয়া যেতে পারে। এতে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করবে। সকল ভিটামিন ও মিনারেলস এর অভাব পুরন করবে।
মাসের ২৯ তারিখ স্যালাইন দিন।(অথবা এর বদলে ভিটামিন সি দিতে পারেন যেমন লেবুর রস। ১ টি লেবু ১ লিটার পানিতে। অথবা সাধারন পানিও দিতে পারেন। মাসের ৩০ তারিখ নিম বা করলা পাতা বেঁটে দিতে পারেন পানিতে। অথবা সাধারন পানিও দিতে পারেন। ১ লিটার পানিতে ১ চামচ।
এই ছক যে আপনাকে অনুসরন করতেই হবে এমন কন বাধ্যবাধকতা নাই, এটা আপনার পছন্দ অনুযায়ী পরিবর্তন করে নিতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন অসুস্থ কবুতর কে ভিটামিন V কমপ্লেক্স ছাড়া অন্য কোন ভিটামিন দিবেন না। এটা টার ক্ষতি হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর অনেকে বয়লার গ্রয়ার বা এই ধরনের খাবার দিতে পছন্দ করেন। বিশেষ করে অসুস্থ কবুতরকে এই ধরনের খাবার দিয়া ঠিক না। একটা কথা খুব ভাল করে খেয়াল রাখতে হবে শীতে ক্রিমির ঔষধ ৪৫ দিন পর পর দিতে হবে, যদিও ছকে এটা উল্লেখ করা হয়নি। অনুরূপ ভ্যাকসিন এর ব্যাপারেও, অনেকে মনে করেন ভ্যাকসিনই সকল সমস্যার সমাধান। কিন্তু আসলে এটা ঠিক না। এমন কি অনেকে বড় বড় খামারিরা জানেনই না কিভাবে এর সঠিক প্রয়োগ করা হয়। আর এর কার্যকারিতা কততুকু? আসলেই কি এটা সঠিক কাজ করে কিনা? এসব নিয়ে এখন বিতর্কে যাব না। পরে এই ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করার আশা রাখি।
মূল লেখক : সোহেল রাবি ভাই
কবুতরের গ্রিট পাখির যেকোনো বীজ হজমের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। পাখির হজমক্রিয়া বীজ এর খোলস যেটা হজমের প্রতিবন্ধক হিসাবে কাজ করে। গ্রিট এই প্রতিবন্ধকতা দূর করে হজমে সাহায্য করে। অনেকে মনে করেন গ্রিট কবুতরের ডিমের মান উন্নত করে, কিন্তু কথাটা সঠিক নয়। গ্রিট ডিমের জন্য তেমন কোন ভুমিকা রাখে না। তবে কবুতরের বাচ্চাদের বেড়ে উঠার জন্য গ্রিটের লবন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
গ্রিট সাধারণত দুই ধরনের মিস্রনে হয় ১. দ্রবণীয় ২. অদ্রবণীয়
১. দ্রবণীয়ঃ ইটের গুরা(চালের সমান) সামুদ্রিক ঝিনুকের খোলার গুঁড়ো,ঝিনুক শেল, লবণ, কাঠকয়লা, সুমুদ্রের ফেনা(cat fish), পোড়া মাটি, DCP, ডিমের খোসা, ইত্যাদি। দ্রবণীয় উপাদান শরীরে হজম হয়ে যাই।
২. অদ্রবণীয়ঃ ইটের গুড়া, চুনা পাথর (লাইম স্টোন) ইত্যাদি। অদ্রবণীয় উপাদান পড়ে পায়খানার সাথে বের হয়ে যাই।
সতর্কতাঃ সামুদ্রিক ঝিনুকের খোলার গুঁড়ো,ঝিনুক শেল, কাঠকয়লা, সুমুদ্রের ফেনা(cat fish), ডিমের খোসা, ইত্যাদি তে e coli,salmonilla জীবাণু থাকে, তাই এগুলো মিক্স করার আগে ১/২ ঘণ্টা ভাল করে ফুটিয়ে নিতে হবে।
তৈরি পদ্ধতিঃ
প্রথমে ইটের গুড়া ভাল করে ৩ ধরনের চালনি দিয়ে ভাল করে চেলে নিতে হবে। এরপর সেটা কে লবন বা পটাস পানিতে ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। পরে তা চুনের পানিতে(খাবার চুন) ভিজাতে হবে। পানি পুরোপুরি শোষিত হলে, এর পর সেটাকে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে যাতে কোন ভিজা না থাকে। এরপর সামুদ্রিক ঝিনুকের খোলার গুঁড়ো,ঝিনুক শেল, কাঠকয়লা, সুমুদ্রের ফেনা(cat fish), ডিমের খোসা, ইত্যাদি মিক্স করার আগে ১/২ ঘণ্টা ভাল করে ফুটিয়ে নিতে হবে। (তারপর সেগুলোকে ভেঙ্গে মিশাতে হবে)এরপর সেগুলোকে ছোট করে ভেঙ্গে নিতে হবে যাতে চালের মত আকার হয়। পরে সেগুলো শুকিয়ে dcp,পোড়া মাটি, লবন মিক্স করতে হবে।
পরিমাণঃ
ইটের গুড়ো ১৫ কেজি।(ছাকার পর)। ৫০% সামুদ্রিক ঝিনুকের খোলার গুঁড়ো ৩ কেজি। (যদি পাওয়া যাই) ১০%ঝিনুক শেল, ২-৩ কেজি। (সামুদ্রিক ঝিনুকের পাওয়া না গেলে ঝিনুক শেলের পরিমান বাড়িয়ে দিতে হবে।) ১৫% সুমুদ্রের ফেনা(cat fish) ২ কেজি। ৫% ডিমের খোসা ১০ থেকে ১৫ টি। ১% Dcp ১ কেজি। (দানাদার usa টা নিবেন) ৩%কাঠ কয়লা ২ – ৩ কেজি। ০৮% পোড়া মাটি ২ কেজি। ৫% (যদি সম্ভব হয়)।আয়োডিন লবন ৫০০ গ্রাম। ৩% বিট লবন ২৫০ গ্রাম। ১% পরিমান টি আপনার পছন্দ মত ঠিক করে নিতে পারেন কমবেশি করে।
গ্রিট ২ থেকে ৩ দিন পর পর দিতে পারেন। এতে কবুতরের হজম এর জন্য খুবই সহায়ক হবে। আর একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে যে গ্রিত ১৫ দিন পর পর রোদে দিয়ে শুকিয়ে নিয়া ভাল, এতে ফাঙ্গাস হবার ভয় থাকে কম।
মূল লেখক : সোহেল রাবি ভাই
Various imported pigeon for sale. All are fresh & Clear. Real buyer May contact With us. All are for sale with ’11’12’13 ringed.