Kagzi baby pigeon for sale
Kagzi baby pigeon for sale BD Online Pigeon Market

1 pis full fresh cuina running nor pigeon 4 sell
Giea Cholle choytal (Female) low pigeon price in bangladesh
FOR SALE KHAKI FEMALE 100%OK from kobutor bazar
1 pair silver muki ringed baby with low kobutor price
কবুতরের (pigeon) শত্রুদের থেকে সাবধান (কেস স্টাডি)
এক ধান ক্ষেতে এক পাখী বাসা বানাল। কিছুদিন পর পাখী দম্পতী ডিম দিল ও বাচ্চা ফুটল। দিন যাই মাস পার হল। পাখীর ছানা গুলো বেশ বড় হল। সেই সাথে ধান ক্ষেতের ধান ও পাকল। একদিন মা পাখী সন্ধ্যার সময় ঘরে ফিরলে তার বাচ্চা গুলো বেশ অস্থির ও উত্তেজিত হয়ে তার মাকে জানাল, যে দুইজন লোক এসে বলছিল যে কালকে ধান কেটে নিবে। তার মা তাদের জিজ্ঞাস করল। তারা কী বলছিল? ছানা গুলো বলল তারা একজন আরেকজনকে বলছিল যে, কালকে তোর মামাদের সঙ্গে নিয়ে ধানগুলো কেটে ফেলবো। মা পাখী বলল, না আমাদের হাতে এখনো সময় আছে। আরেকদিন মা পাখী সন্ধ্যার সময় ঘরে ফিরলে তার বাচ্চা গুলো আরও বেশী অস্থির ও উত্তেজিত হয়ে তার মাকে জানাল। সেই দুজন লোক আবার এসেছিলো। মা পাখী তাদের জিজ্ঞাস করল তারা কী বলছিল, ছানা গুলো বলল তারা একজন আরেকজনকে বলছিল যে কালকে তোর চাচাদের সঙ্গে নিয়ে ধানগুলো কেটে ফেলবো। মা পাখী বলল, না আমাদের হাতে এখনোও আরও সময় আছে। ছানা গুলো বেশ হতাশ ও ভীত হল। পরেরদিন আবার একই ঘটনা ঘটল। এবার মা পাখী জিজ্ঞাস করল তারা কী বলছিল। ছানা গুলো বলল, যে তারা বলছিল তোর মামা বা চাচারা কেঊ ত আসল না, কাল আমরাই ধানগুলো কেটে ফেলবো। মা পাখী বলল এবার আমাদের যাবার সময় হয়েছে। এটি একটি ছোট্ট নৈতিক শিক্ষনিয় গল্প, এ থেকে আমরা কি শিক্ষা পাই?
আমার এক ছোট বেলার বন্ধু আমেরিকায় থাকে, সে আমার মাঝে মাঝে ফোনে কথা বলে, সেদিন সে আমাকে জানাল যে, দোস্ত কোন কোন দেশ যখন বলে বাংলাদেশের অবস্থা ভাল না তখন, আমি খুশি হই, কেন? কারন সেই সব দেশ যখন একথা বলে তার মানে আমাদের দেশের অবস্থা প্রকৃত পক্ষে ভাল। আর যখন সেই সব দেশ বলে বাংলাদেশ তার লক্ষে আছে, তারা সব দিক দিয়ে উন্নতি করছে ইত্যাদি ইত্যাদি বিশেষণে ভুশিত করে তখন আমি চিন্তিত হয়ে পড়ি, মনটা খারাপ হয়ে যাই। আমাদের কবুতর এর সেক্টরের অবস্থাও ঠিক সে রকম। আমাদের এই সেক্টরের কিছু গুনি লোক আছেন যারা হটাত হটাত এই সেক্টর কে নিয়ে বেশী চিন্তিত হয়ে পড়েন। তখন নানা ধরনের কর্ম কাণ্ডে (অপকর্মে) জরিয়ে পড়েন। তখন আমার বন্ধুটির মত আমিও চিন্তিত হয়ে পড়ি এক অজানা শঙ্কায়।
আমাদের দেশে ৩ ধরনের কবুতর (pigeon) পালক আছেন। (এক) যারা অনেক অনেক অভিজ্ঞ, ভাল জানেন, তাদের অফুরন্ত জ্ঞানের ভাণ্ডার! কিন্তু কার সাথে শেয়ার করেন না, বা করতে চান না। (দুই) মোটামুটি জানেন, আর চেষ্টাও করেন। (তিন) কিছুই জানে না কিন্তু ভাব করে অনেক কিছুই জানে, এরা আরেকজনের বুলি আউরাতে থাকে, নিজের কোন জ্ঞান নাই, ঠিক পরগাছার মত।
পবিত্র কোরআন এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ বলেছেন,” যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তার পিছনে পড়ো না। নিশ্চয় কান, চক্ষু ও অন্তঃকরণ এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে।” (সূরা বনি ইসরাইল আয়াতঃ ৩৬)
এ রকম একজন আমাকে বলেছিলেন, ভাই লাভ কি উপকার হলে ত নাম করবে না, কিন্তু সমস্যা হলে বদনাম করতে পিছপা হবে না। কি অবাক করা কথা! কিছু আছেন নিজেদের গুটিয়ে রাখেন। কোরআনে আল্লাহ্ বলেন,”যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১৬০)
আর কিছু আছেন যারা, সুযোগ সন্ধানী তারা অপেক্ষা করেন। ঠিক সেই মুচির মত যে কবে তার জুতা ছিঁড়বে আর কবে সে আমার কাছে সারাতে আসবে। (বলা বাহুল্য, মুচিরা কিন্তু আপনার জুতা বা স্যান্ডেল ভাল মত ঠিক করবে না, তারা আপনার জুত সারানোর চামড়া দিয়ে সারাবে যাতে ২ দিন পর আবার ছিরে আর আপনি আবার তার কাছে যান।) যাই হোক, এই ধরনের কিছু লোক আছেন যারা যত বুজরুকির কর্ণধার। তারা মনে করেন তাদের জ্ঞান ওহি মারফত প্রাপ্ত, তাই তারা যে তথ্য বা উপাত্ত বা তারা যে কথা বলবেন সেটাই সঠিক, আর এর কোন পরিবত্তন নাই। যেহেতু সেটা ওহি মারফত প্রাপ্ত। এই ধরনের জ্ঞানী লোকজন প্রতিনিয়ত নানা মতবাদ এই সেক্টরে প্রতিনিয়ত প্রচারে (অপপ্রচারে) ব্যাস্ত থাকেন।
আল্লাহ্ কোরআনে আর বলেছেন, “যদি তোমাদের কোন মঙ্গল হয় তারা দুঃখিত হয়, আর তোমাদের অমঙ্গল হলে তারা আনন্দিত হয়। এবং তোমরা যদি ধৈর্য ধর এবং সাবধান হয়ে চল তবে তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কিছুই করতে পারবে না। তারা যা করে নিশ্চয় আল্লাহ্ তা পরিবেষ্টন করে রয়েছেন।” (আল ইমরান,আয়াতঃ১২০)
এ রকমই এক জ্ঞানী প্রথম শ্রেণিতে একজন নামকরা বিশ্ববিখ্যাত (যদিও তার অনুসারীদের কথা বা তথ্য মতে) এই শ্রেণীর এক লোকের সঙ্গে বেশ কিছুদিন আগে এক গ্রুপ এ তর্ক হয়েছিল। আর এই রকম তিনি আমারই এক পোস্ট এর সমালোচনা করে বলেছিলেন, যে ‘ধনে পাতা’ নাকি সেক্স শক্তি কমিয়ে দেয়। কি মারাত্মক ও ভয়ানক কথা। মাথার চুল খাড়া হয়ে গেল, চিন্তিত হয়ে পড়লাম। আমাদের দেশে ধনে পাতা পছন্দ করে না এমন লোক খুজে পাওয়া কঠিন ।তাহলে কি আমাদের সবার……। মনে সাহস সঞ্চয় করে তাকে প্রস্ন করলাম ভাই, আপনি এই তথ্য কোথাই পেলেন? তিনি কোন সদুত্তর না দিয়ে বললেন পেয়েছি। ( আমার তখন অবশ্য জানা ছিল না যে তার কাছে ওহি আসে…।) আমি তাকে আবারও জিজ্ঞাস করলাম ভাই একটু বলবেন যে, কিভাবে আপনি জানলেন এটা? কারন এর সঙ্গে আমার ও আমাদের পারিবারিক শান্তি/অশান্তি জরিত…! ভাই একটু বলেন, তিনি সেই আবারও বিজ্ঞের মত বললেন। এরই মধ্যে পীর সাহেবের সাথে বেয়াদবি করার জন্য তারই কিছু অনুসারী, সঠিক বেঠিক চিন্তা না করে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়লেন। আপনার সাহস ত কম না! আপনি বাংলাদেশের বেস্ট ডক্টর এর সাথে এ ভাবে কথা বলছেন আপনি জানেন উনি কে? ইত্যাদি ইত্যাদি। হতবাক হয়ে গেলাম! আমার অপরাধটা কি বুঝে পেলাম না। সূর্যের চেয়ে বালি গরম বেশী কথাটা এতদিন শুনেছিলাম সেদিন সেটা বাস্তবিক দেখলাম।
আল্লাহ্ বলেন,”আর এমনিভাবে আমি প্রত্যেক জনপদে অপরাধীদের জন্য কিছু সর্দার নিয়োগ করেছি-যেন তারা সেখানে চক্রান্ত করে। তাদের সে চক্রান্ত তাদের নিজেদের বিরুদ্ধেই; কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করতে পারে না।” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১২৩)
যাইহোক সেদিন অনেক তথ্য উপাত্ত দিয়েও তাকে বুঝান যাই নি। যদিও তার মতামতের স্বপক্ষে একটিও তথ্য ও প্রমান দেখাতে পারেন নি সেদিন। কিন্তু কি যায় আসে। পীর সাহেব বা বেস্ট ডক্টর বলে কথা। উনারা যাই বলবেন সেটাই ত সঠিক বানীর মত। আর আমরা যারা আছি তারা মাথা নিচু করে মেনে নিব জি স্যার জি স্যার বলে, সেই দিন কি আর আছে? আমি সেদিন তাদের একটা কোথাই বলেছিলাম, যে আল্লাহ্ যাকে সম্মানিত করতে চান, তাকে কেউ বদনাম করতে পারবে না, আর যাকে বদনাম করতে চান, তাকে বাঁচানোর কেউ নাই। যাই হোক, সেই সব পীর সাহেবেরা আবার সক্রিয়, কারন কি…? কোন কারন নাই, মানুষ এখন অনেক সচেতন, এখন আর মানুষ আগের মত কোন কিছু বললেই বিশ্বাস করবে না, তারা ফলাফল চায়।
পবিত্র কোরআন এ আল্লাহ্ বলেছেন, “আর যদি তুমি দুনিয়ার অধিকাংশ লোকের মত চল তবে তারা তোমাকে আল্লাহ্র পথ থেকে বিচ্যুত করবে,তারা শুধু অনুমানের অনুসরন করে। আর তারা সুধুই মিথ্যা বলে।”(সূরা আনা-আম,আয়াতঃ১১৬)
বলে রাখা ভাল এই পীর সাহেবের স্বপ্নে পাওয়া একটা ঔষধ আছে, যেটা প্রয়োগ করলে, আপনার কবুতরের সমস্থ রোগ বালায় থাকে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যাই। আমাদের কবুতর সেক্টরের অধিকাংশ লোক সহজ সরল, তারা এই প্রাণীটিকে এত ভালবাসে যে প্রথম দিকে জ্ঞান শূন্য হয়ে যে যা বলে তাই পালন করে, যতক্ষণ না তার কিছু মূল্য দিতে হয়। আর এই পর্যায়ে তারা পশু হাসপাতালের সেই ডাক্তারদের সরানাপন্ন হন। আর হয়ত অনেকেরই জানা আছে, তাদের সব রোগের একটাই ঔষধ সিপ্রসিন বা রেনামাইসিন…সেই স্বপ্নে পাওয়া ঔষধের মত। যাইহোক আগের প্রসঙ্গে ফিরে যাই। অনেকে ভাবতে পারেন ভাই তাহলে এই বিশেষজ্ঞ রা আবার সক্রিয় কেন হল।
আল্লাহ্ বলেন, “তবে কোন সম্প্রদায়ের ধোঁকা দেয়ার ব্যাপারে যদি তোমাদের ভয় থাকে, তবে তাদের চুক্তি তাদের দিকেই ছুঁড়ে ফেলে দাও এমনভাবে যেন হয়ে যাও তোমরাও তারা সমান। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধোকাবাজ, প্রতারককে পছন্দ করেন না।”(সূরা আল আনফাল, আয়াতঃ৫৮)
এই প্রসঙ্গে একটা কথা মনে পড়ে গেল, আমি যখন অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি তখন, রাজশাহী মেডিক্যাল এর উদ্দগে একটা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে একটা রম্য নাটকে, ৩ শয়তান তাদের বসের কাছে আসল, সারাদিনের তাদের কাজের ফিরিস্তি দিতে, কে কি করেছে। যার ফলাফলে তাদের পুরস্কৃত করা হবে। সেই ভাবে প্রথম শয়তানকে জিজ্ঞাস করল, তুমি কি করেছ? ওস্তাদ আমি একজন ছাদ থেকে পড়ে যাচ্ছিল তাকে বাচিয়েছি, কেন? কারন সে ত মরে গেলে শহিদ হয়ে বেহেস্তে চলে যেত তাই। বাহবা বাহবা…ভাল কাজ করেছ, তাকে একটা ছোট হাড্ডি উপহার দিয়া হল। এরপর ২য় শয়তানকে জিজ্ঞাস করল। তুমি কি করেছ? সে বলল, ওস্তাদ আমি একজন ছেলে ও মেয়ের মধ্যে প্রেম/ভালবাসা করে দিয়েছি, কেন? ওস্তাদ এতে মেয়েটি ছেলেটিকে ডেটিং এ নিয়ে গিয়ে ফতুর করে ফেলবে, আর ছেলেটি ডেটিং এর টাকা যোগার করতে গিয়ে,চুরি চামারি শুরু করে দিবে। বাহবা বাহবা…ভাল কাজ করেছ, তাকে একটা মধ্যম হাড্ডি উপহার দিয়া হল। এবার ৩য় শয়তানকে জিজ্ঞাস করল। তুমি কি করেছ? সে বলল, ওস্তাদ আমি একজন ছেলে ও মেয়েকে বিয়ে করিয়ে দিয়েছি…। এবার তার ওস্তাদ জারপনায় খুশি হয়ে তাকে সবচেয়ে বড় হাড্ডিটি উপহার দিয়ে ফেলল। (মাফ করবেন, আমি কাউকে শয়তান বলে আখ্যায়িত করছি না বা সেই ধৃষ্টতা আমার নাই।) আর নাটকের ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন। কিন্তু মাঝে মাঝে এই ধরনের মানুষের অযাচিত কথা বা কাজ এই নাটকের কথা মনে করিয়ে দেয়।
আল্লাহ্ বলেন,”আমি প্রত্যেককেই তার অপরাধের কারণে পাকড়াও করেছি। তাদের কারও প্রতি প্রেরণ করেছি প্রস্তরসহ প্রচন্ড বাতাস, কাউকে পেয়েছে বজ্রপাত, কাউকে আমি বিলীন করেছি ভূগর্ভে এবং কাউকে করেছি নিমজ্জত। আল্লাহ তাদের প্রতি যুলুম করার ছিলেন না; কিন্তু তারা নিজেরাই নিজেদের প্রতি যুলুম করেছে।“(সূরা আল আনকাবুত আয়াতঃ৪০)
সময় এসেছে বন্ধু চিনে নিবার, আর আপনি যদি আপনার সঠিক বন্ধুটিকে চিনে নিতে না পারেন, তাহলে আপনার সবকিছুই বৃথা হয়ে যাবে। কিছু লোক যারা আপনার, আমার ও আমাদের ক্ষতি সাদন করার জন্য সদা প্রস্তুত। তাদের কাজ একরকম কিন্তু উদ্দেশ্য আরেকরকম।
আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে বলেছেন,“হে বিশ্বাসীগন!তোমাদের আপনজন ব্যাতিত অন্য কাউকেও অন্তরঙ্গ বন্ধুরুপে গ্রহন করনা।তারা তোমাদের বিভ্রান্ত(অনিষ্ট)করতে ত্রুটি করবেনা, যা তোমাদের বিপন্ন করে তাই তারা কামনা করে। তাদের মুখে বিদ্বেষ প্রকাশ পায় এবং যা তারা অন্তরে গোপন রাখে তা আরও গুরুতর। তোমাদের জন্য নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বিবৃত করছি, যদি তোমরা অনুধাবন কর। ”(সূরা আল ইমরান, আয়াতঃ১১৮)
মূল লেখক : সোহেল রাবি ভাই
High flyer lalKhaki Nor pigeon for sale
অনেক অনেক ইচ্ছা নিয়ে এই কবুতর টা কোলকাতা থেকে আনাইসিলাম কিন্তু স্বপ্ন পুরন হল না।। জরুরি টাকার দরকার তাই সেল করবো।।
এইটার জাতের নামটা আমিও সঠিক জানি না , কিন্তু কোলকাতায় বলে লালখাকি।।
আইগুলার ব্লাডলাইন ৫ ঘণ্টা+ ওড়ে।।
এইটা নর।।
কারো যদি পছন্দ হয় তাহলে কল করেন।।
Ai kobutor ar Age:0 por
Fully fresh. GooD in size
Good bloodline. . .
And always speedy flyer.
High flyer . Fly up to 4+ hours . It’s male has gone . So thats why i m selling it fresh.
1. Kagji chuthal nil por baby pair . Lal gear , gom thot . Price : 1000 tk
2. Kagji 1 por baby pair . Lal gear , gom thot . Price : 750 tk
3. Kagji chuthal adult pair . Lal gear gom thot . Price : 2200 tk
4. kagji madi 2 por . deep lal gear , gom thot. Price : 450 tk
All pigeons are healthy and diseases free.
Location : Uttara (dakhhin khan)
contact : 01678280083
এই সুন্দর কবুতর জোড়া বিক্রি হবে। দাম ৪৬০০ টাকা। আমি নিয়মিত ফেসবুক -এ বসিনা; এ কারণে এসএমএস করলে সময়মত উত্তর দিতে পারব না। তাই আগ্রহিরা কল করুনঃ ০১৭৩২৩৯৮৯২৪
আপনার কবুতর কে ঠিকমত লক্ষ্য করুন (কেস স্টাডি)
দুই বন্ধুর অনেকদিন পর দেখা হল, এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞাস করল, কি দোস্ত কেমন আছো ? এক বন্ধু বলল আমি ভাল আছি!…অন্য বন্ধুটি বলল সাধু সাধু…কিন্তু অন্য বন্ধুটি কথার রেশ ধরেই বলল…আমি ত ভাল আছি কিন্তু বাসার কুকুরটা মারা গেছে!…অন্য বন্ধু বলল কেন…? প্রথম বন্ধুটি বলল…এই একটু পাগল হয়ে গেছিল আর কি!… অন্য বন্ধু বলল কেন…? প্রথম বন্ধুটি বলল…আই মরা খেত…অন্য বন্ধু বলল মরা খেত মানে…কেন…? প্রথম বন্ধুটি বলল…এই এলাকায় একটু বন্যা এসেছিল ত…তাই …। অন্য বন্ধু বলল মানে…? প্রথম বন্ধুটি বলল…মানে হল…বন্যার কারনে…ঘর বাড়ি সব ভেঙ্গে গেল…অন্য বন্ধু আরও অবাক হল…বলল কেন…? আর এর সঙ্গে মরা খাবার কি সম্পর্ক? প্রথম বন্ধুটি বলল…এই …গরু…ছাগল…হাস…মুরগি…যা ছিল …সব মারা গেল…কোন খাবার ছিলনা ত…দেশে আকাল লেগে গেল…আর কি…প্রথম বন্ধুটি আরও বলল…আর বন্ধু তুমিতো জান আকাল লাগলে খাবার দাবার ত পাওয়া যাই না…তাই…আর কি…। প্রথম বন্ধুটির বলার…কিছুই রইল না……!
এই গল্প আমি অনেকজনের কাছেই করেছি। অনেকবারই কিন্তু আজ আবার এটা বলার ইচ্ছে কে দমন করতে পারলাম না। কারন এই গল্পের সাথে আমার বাস্তব জীবনের অনেক মিল পাই! প্রায়ই মানুষ কবুতর এর সমস্যা নিয়ে বলতে প্রথমে কবুতর নিয়ে যে জিনিষ টি বলে তা হল আমার কবুতর ঝিমাচ্ছে! অথবা লোম ফুলিয়ে বসে আসে ! কেন? জানিনা পায়খানার রঙ কেমন? হা ভাল! একটু ভাল করে দেখেন হা হালকা সাদা সাদা নাকি সাদা সবুজ? হা সাদা সবুজ! খাবার খায় ?না! কয়দিন ধরে? এই ২-৩ দিন! কোন ঔষধ দিছেন। এই রকম ভাবে আস্তে আস্তে আসল ঘটনা বের হয়ে আসে বা বলতে পারেন বের করতে হয় বা কিছু লোক আছে যারা তাও ঠিকমত দেখার সময় পান না বলেন জি ভাই চেক করে জানাব আর এরই ব্যাবধানে অনেক সময় অনেক দেরি হয়ে যায়! কিন্তু তাতে কি আসে যাই আরে ভাই সখের দাম লাখ টাকা সখের জন্য মানুষ কত দেশে চলে যায় কত টাকা খরচ করে আর আমি !!! এভাবেই দিন যায় সময় পার হয়ে যায় মাস যায় বছর ঘুরে আসে কিন্তু আমারা যেখানে সেখনেই রয়ে যায়। যে সেক্টর আজ বাংলাদেশে সবচেয়ে ভাল অবস্থায় থাকতে পারত, তা আজ স্বপ্ন মাত্র কিন্তু কেন? কোন কারন নাই যাদের আজ হাল ধরার কথা ছিল, আজ তারা স্বার্থের চাদর মুড়ি দিয়ে নাক ডেকে ঘুমাচ্ছেন অথবা স্বার্থের পেটি মাথাই নিয়ে বসে আছেন, কেউ বা ঘুরে বেড়াচ্ছেন উনাদের কাছে দিন রাত সমান যতক্ষণ না তাদের নিজের কোন স্বার্থ উদ্ধার হচ্ছে বা নিজেদের ঘরে আগুন লাগছে ততক্ষণ এদের ঘুম ভাংবে না কারন যারা জেগে ঘুমাই তাদের জাগান মুশকিল। আমাদের কবুতর খামারিদের মধ্যে কিছু বুজরুকি তৈরি হয় মাঝে মাঝেই আর সেই বুজরুকির তপে পরে অনেক খামারি তাদের মূল্যবান কবুতর হারান যা হয়ত তার প্রিয় ছিল বা অনেক দিনের যা হয়ত সে অনেক কষ্টে, অনেক অনেক পরিশ্রম করে বড় করেছিলেন। কিন্তু সেই সব বুজরুকি দের কিছু আসে যায় না কারন তাদের ত আর কোন ক্ষতি হচ্ছে না আর বলতে ত তাদের টাকা পয়সা লাগে না কিন্তু তারা জানেই না তারা একটি জীব হত্যার মত পাপে জড়িয়ে যাচ্ছে কিন্তু কিভাবে? আজ এক একজন না জেনে না শুনে নানা ধরনের মেডিসিনর উপদেশ দিচ্ছেন আর সেটা অনুসরন করে আজ অনেক খামারি সর্বস্বান্ত। এরা আসলে চক্রান্ত করে এই সেক্টরটাকে নষ্ট করার জন্য, কিন্তু তারা তা কখনও পারবে না। আল্লাহ্ বলেন, “আর এমনিভাবে আমি প্রত্যেক জনপদে অপরাধীদের জন্য কিছু সর্দার নিয়োগ করেছি-যেন তারা সেখানে চক্রান্ত করে। তাদের সে চক্রান্ত তাদের নিজেদের বিরুদ্ধেই; কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করতে পারে না।” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১২৩) আল্লাহ্ আরও বলেন, “যারা অপরাধ করছে, তারা অতিসত্বর আল্লাহর কাছে পৌছে লাঞ্ছনা ও কঠোর শাস্তি পাবে, তাদের চক্রান্তের কারণে।” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১২৩)
আমাদের দেশে সবারই নতুন কিছুর প্রতি একটু বেশি মোহ যেমন নতুন মতবাদ। সেটা পীর সাহেবেরই হোক বা অন্য কার হোক কারন এটা না করলে মুরিদ পাওয়া যাবেনা। জনপ্রিয় হওয়া যাবে না। আর এটা যে শুধু সেই সব বুজরুকি লোকদেরই দোষ তা আমি বলব না। কারন আমারা সবাই স্নেহা’ন্ধ হয়ে গেছি, একটুতেই বেশি অস্থির হয়ে যাই নিজেদের উপর বিশ্বাস রাখতে পারিনা। এক বিখ্যাত লেখকের বইয়ে পড়েছিলাম যে,”দয়া মায়া থাকতে আছে তা যেন তোমাকে আন্ধা না করে।” কিন্তু আমারা এটা বুঝেও অবুঝ হয়ে যাই। আমি একজন অতি সাধারন মানুষ নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিভিন্ন জনের কবুতরের খামারের সমস্যার সমাধান কল্পে উপদেশ দিবার চেষ্টা করি। যেহেতু খুবই তাড়াতাড়ি ও সহজে সমাধান দেই তাই হয়ত অনেকেরই পছন্দ হয় না। হয়ত ভাবেন হাওয়ার উপর গুলি মাড়ছেন। যেটা আগেই বলেছি যে ভাব ও ভান ধরাটাই আজকাল বুজরুকি, একটু কঠিন ঔষধ বা একটা ভাব ধরে বলা বা একটু আনকমন ঔষধ বলতাম, তাহলেই হয়ত সবাই ঠিক মত পালন করতেন। আমি নাম কামান বা লোক দেখানর জন্য কোন কাজ করি না। আমার মনের অবস্তা আল্লাহ্ ভাল জানেন, আমি যেটা করি সেটা নেকের আশাই করি আল্লাহ্ করুনা লাভের আশাই করি। কোরআনে আল্লাহ্ বলেন, “যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১৬০)
আমাদের এখানে একজন ডাক্তার (আমার উকিল বাবা।) তিনি কোন প্রকার প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা ছাড়াই ঔষধ দেন তাই তার কাছে রুগী কম যায় কারন তিনি ভাল ডাক্তার না কোন টেস্ট দেন না তাই। যদি টেস্ট দিতেন তাহলেই হয়ত ভাল ডাক্তার হতে পারতেন। না ভাই আপনারা আবার আমাকে ভুল বুঝেন না। আমি নিজেকে ডাক্তার বলছি না বা সেই পদের দাবিদারও না, সেটা করাও আমার সাজে না। আমি সুধুই উদাহারন এর জন্যই বললাম। আমি একজন অ্যাডভাইজার আর এর মধ্যেই সিমাবদ্ধ থাকতে চাই। এর বেশি কিছু না। কিছু মানুষ আছেন যারা শুধু পরীক্ষা করার জন্য প্রস্ন করে থাকেন। যেমন কিছুদিন আগে একজন প্রস্ন করলেন, আমি উপদেশ দিলাম, তিনি জানালেন তিনি এটা করেছেন, আমি অন্য আরেকটা উপদেশ দিলাম, তিনি বললেন এটাও তিনি পালন করেছেন এভাবে আমার অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানের যতটুকু ছিল সব বললাম, কিন্তু দেখলাম, তিনি বলছেন সবই পালন করেছেন, তখন আমি তার কাছে মাফ চেয়ে বললাম ভাই তাহলে এ ব্যাপারে আমি এর কিছুই জানি না আমার পক্ষে এর কোন উপদেশ দেয়া সম্ভব না মনে হল এবার তিনি মনে একটু সান্তনা পেলেন হয়ত একটু মুচকি হাসলেনও কিন্তু কি আসে যাই তাতে!! আল্লাহ্ বলেন, “তবে কোন সম্প্রদায়ের ধোঁকা দেয়ার ব্যাপারে যদি তোমাদের ভয় থাকে, তবে তাদের চুক্তি তাদের দিকেই ছুঁড়ে ফেলে দাও এমনভাবে যেন হয়ে যাও তোমরাও তারা সমান। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধোকাবাজ, প্রতারককে পছন্দ করেন না।” (সূরা আল আনফাল, আয়াতঃ৫৮)
“আর যদি তারা তোমার সাথে প্রতারণা করতে চায়-বস্তুতঃ তারা আল্লাহর সাথেও ইতিপূর্বে প্রতারণা করেছে, অতঃপর তিনি তাদেরকে ধরিয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত, সুকৌশলী।না।” (সূরা আল আনফাল, আয়াতঃ৫৮)
কবুতর পালা আমার পেশা না বা উপদেশ দিবার জন্য আমি কোন প্রারিস্রমিক ও গ্রহন করি না, কিন্তু তার পরও মানুষ মনে করেন আমি এটা করতে বাধ্য, আমি বাধ্য নই এর পৃথিবীর কোন শক্তিই আমাকে আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে বাধ্য করতে পারবে না। আমি ব্যাবসায়িক কাজে নানা সময়ই নানা কাজে ব্যাস্ত থাকতে হয়, হয়ত এই কারনেই অনেক সময় ফোন ধরতে পারি না, কিন্তু যখনেই আমি মিস কল দেখি তখনি তা ব্যাক করার চেষ্টা করি। কিন্তু তারপর কিছু মানুষ এটা বুঝেন না আর তাই আমাকে অনেক সময় বাধ্য হয়ে ফোনে টা অফ করে দিতে হয়। এইত সেদিন একভাই আমাকে ঝাড়ি দিয়ে বললেন কি ব্যাপার আপনাকে ফোনে পাওয়া যাই না কতক্ষণ ধরে আপনাকে চেষ্টা করছি, বলেই আমার কথা বলার সুযোগ না দিয়ে, বলা শুরু করলেন যে তার একটা কবুতরের এই সমস্যা ইত্যাদি ইত্যাদি আমি খালি অবাক হয়ে শুনতে থাকলাম কি বলছেন উনি? মাথার চুল খাড়া হয়ে গেল ভুরু টা কুচকে গেল কিন্তু কিছু বললাম না বা বলার সুযোগ পেলাম না! অনেকেই আছেন, যে সব ধরনের ঔষধ আগে প্রয়োগ করেন তার পর আসেন, আর উনারা সব ধরনের ঔষধই প্রয়োগ করে থাকেন কোন প্রকার চিন্তা ভাবনা না করেই অনেকেই বলে থাকেন আরে ভাই আমি ত নতুন ভাই আপনি নতুন হন বা পুরাতন আপনি আপনার ক্ষেত্রে যেটা করেন না সেটা কেন সেই নিরীহ প্রাণীটার ক্ষেত্রে অবলীলায় করে থাকেন কেন? এটা কখনি ভালবাসা হতে পারে না। কিছুদিন আগে এক ভাই জানালেন যে উনি সমসসাই পড়ে একজন কে ফোন দিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি তাকে সাহায্য না করে সুধুই বলেছেন আরে মিয়া অনেক কষ্ট ও কাঠ খড় পুড়িয়ে অভিজ্ঞ হয়েছি, এত তাড়াতাড়ি যদি সব কিছু শিখিয়ে দিয় তাহলে কি হবে। আগে নিজে কিছু মূল্য দিয়ে নেন তার পর শিখেন। কি ধরনের নষ্ট মন মানসিকতা । আপনার জ্ঞানের কোন মূল্য নাই যদি না সেটা অপরের উপকারে আসে! আপনার জ্ঞানের কোন মূল্য নাই যদি সেটা আপনি অপরের সাথে শেয়ার করেন। আপনার জ্ঞানের কোন মূল্য নাই যদি না সেটা বাস্তবিক কাজে লাগে। মনে রাখবেন আল্লাহ্ কোরআন এ বলেছেন, “ভালোর পুরস্কার ভাল ছাড়া অন্য কিছু হবে? সুতরাং তোমাদের প্রভুর কোন আনুগ্রহ তোমরা উভয়ে অস্বীকার করবে?” (সুরা আল রহমান,আয়াত ৬০-৬১) আল্লাহ্ আরও বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোন গোনাহ করে, তা তারই দায়িত্বে থাকে। কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। অতঃপর তোমাদেরকে সবাইকে প্রতিপালকের কাছে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। অনন্তর তিনি তোমাদেরকে বলে দিবেন, যেসব বিষয়ে তোমরা বিরোধ করতে। ” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১৬৪)
হা আমি জানি একটা কবুতর অসুস্থ হলে কি ধরনের মানসিক অশান্তি ও পেরেশানি হয় তা হয়ত আমার থেকে ভাল কেউই জানে না। আমি সব ধরনের ঔষধ সব সময়ই মজুত করে রাখি যাতে কোন আপদ কালীন সময়ে আমাকে দৌড়া দৌড়ী করতে না হয়। কিন্তু যতই বলেন কথাই আছে না, কপালে থাকলে কেউই ঠেকাতে পারবে না। একজন ঘরামি ( যিনি ঘর মেরামত করেন) অন্যের ঘর ঠিক করেন কিন্তু নিজের ঘরের চাল থেকেই পানি পড়ে। আমি সাধারণত প্রতি সপ্তাহে ছুটির দিনে আমার ছোট খামারতি তে সময় দিয়ে থাকি। কিন্তু গত ৩-৪ মাস, বিভিন্ন লোকের অনুরধে ও কাজে আমার সেই কাজ টা করা হই নি এর তাই হয়ত আমার নিজের অজান্তেই আমার খামারে রোগ এসে পড়েছে। এর সেটার বিরুদ্ধেই এখন আমাকে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে হচ্ছে। আর তখনি সেই গানটি মনে পড়ে যায়, “আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে কেন সৈকতে পড়ে আছি?” আল্লাহ্ যেন আমাকে এই যুদ্ধে জয়ী করেন।
পরিশেষে কোরআনের আয়াত দিয়ে শেষ করছি, আল্লাহ্ বলেন,“তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছেন এবং একে অন্যের উপর মর্যাদা সমুন্নত করেছেন, যাতে তোমাদের কে এ বিষয়ে পরীক্ষা করেন, যা তোমাদেরকে দিয়েছেন। আপনার প্রতিপালক দ্রুত শাস্তি দাতা এবং তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, দয়ালু।” (সূরা আন-আম, আয়াতঃ১৬৫)
মূল লেখক : সোহেল রাবি ভাই