পবিত্র কোরআন এ আল্লাহ বলেছেন, “পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।”
“পড়” এই আয়াত এর তাফসির করা হয় তাহলে বুঝা যায় যে আল্লাহ বলেছেন যে পড়তে বা জানতে। কিন্তু আমরা পড়তে পছন্দ করিনা শুনতে বেশি পছন্দ করি, আর তাই নানা ধরনের কুসংস্কার আর ভুল ধারনা আমাদের গ্রাস করে ফেলেছে। আমাদের অবস্থা এরকম যে সবই জানি কিন্তু কিছুই জানি না। অনেকের কাছ থেকে শুনতে পায় তারা বলে থাকেন। অনেকের ধারনা বড় খামারি বলতে বেশি কবুতর থাকলেই বুঝে, আসলেই কি তাই। আসলে তা না, আপনার কাছে হাজার কবুতর থাকতে পারে কিন্তু আপনি ভাল মত পালন করতে পারেন না, বাচ্চা তুলতে পারেন না, কবুতর বাচাতে পারেন না, ঠিকমত খেয়াল রাখতে পারেন না। তাহলে আপনাকে বড় খামারি বা কবুতরবাজ বলার কোন কারন নেই, আপনি যেই হন না কেন। আর আপনার যতই নাম থাকুক। তাতে কিছু যাই আসে না। আপনি যদি মনে করে থাকেন, আরে এটা ত একটা সাধারন একটা প্রাণী। এরা আর কি বুঝবে। তাহলে আপনাকে একটু বলি যে আপনি একটা ভুলের রাজ্যে বাস করছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের অনুভুতি আপনার আমার থেকে অনেক অনেকাংশে বেশী। তারা খুব সহজেই বুঝতে পারে যে আপনি এই প্রাণীটিকে অবজ্ঞা করছেন কিনা? আপনি একে কতটা ভালবাসেন ইত্যাদি। শুধু তাই নয় প্রানিদের মাঝে টেলিপ্যাথি নামক যে মাধ্যম আছে টা খুবই শক্তিশালী। তারা কোন ভাষা ব্যাবহার করে তাদের মনের সমস্থ কথা শুধু ২ একটা শব্দ ব্যাবহার করে প্রকাশ করে ফেলে। যা মানুষের ক্ষেত্রে খুবই কঠিন একটা ব্যাপার। এই টেলিপ্যাথির ব্যাপারটা নিয়ে কেস স্টাডি হিসাবে লিখার আশা রাখি। আমরা সাধারণত এই প্রাণী কে নিয়ে কিছু ভুল ধারনা পোষণ করি, কি সেগুলো? আসুন জেনে নেই। যেমনঃ
১) বাচ্চা কবুতর কে ভিটামিন ও মিনারেলস দিতে হয় না। বা যখন ডিম ফুতে তখন এর পিতামাতা কে ভিটামিন ও মিনারেলস দিতে হয় না। আমারা যদি একটু আমাদের জীবনের ব্যাপারে একটু খেয়াল করি তাহলে দেখবো যে,আমাদের মায়েদের যখন বাচ্চা হয়, তখন তাদের আর বেশি ভিটামিন ও মিয়ারেলস দিয়া হয় যাতে বাচ্চা বেশি দুধ পায়। এখন যদি আমারা কবুতরের দিকে খেয়াল করি তাহলে দেখবো তাদের বাচ্চা দের কেও তারা দুধ খাওয়াই প্রথম ১০-১২ দিন পর্যন্ত তাহলে তাদের কেন ভিটামিন ও মিনারেলস দিয়া যাবে না? অনেকেই এর উত্তর দিতে পারবে না,জানি। তাহলে কেন এই ভুল কথা ছড়ান হয়।
২) গরমের সময় ভিটামিন ও মিনারেলস দিতে বা তেল বীজ/ ডাল জাতীয় খাবার কবুতর কে দিতে হয় না। আমারা আবার যদি একটু আমাদের জীবনের ব্যাপারে একটু খেয়াল করি তাহলে দেখবো যে, আমরা গরম বা শীতে শরীরে ভিটামিন বা মিনারেলস এর ঘাটতির কারনে কিন্তু কখনি এটা বন্ধ করি না। বা গরমের সময় আমরা কিন্তু খাবার খাওয়ার ব্যাপারে কোন নিয়ম মানি না। কিন্তু কবুতরের ব্যাপারে তা সহজে মেনে নেয়। আপনি আপনার জীবন থেকে এদেরকে আলাদা করে দেখার কোন সুযোগ নাই।
৩) ভ্যাকসিন না দিলে কবুতর মারা যায়। আর এই ভ্যাকসিন দিলে সাল্মনিল্লা সহ সকল রোগ থেকে নিরাপদ থাকে কবুতর। কিছুদিন আগে ভ্যাকসিন নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম, উদ্দেশ্য এর সম্পর্কে সতর্ক করা। আর এর বিপরীত প্রতিক্রিয়া সম্পরকেও সচেতন করা। আর এটাও জানান যে ভ্যাকসিন না দিলেও কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু এর ফল হল উল্টো। এই পোস্ট এর সুবিধা গ্রহন করার জন্য এক শ্রেণির কতিপয় কিছু লোক ভাক্সিনের প্রচার শুরু করলেন। আর আগেও এ রকম হয়েছে। যাই হোক যেটা বলতে চাই যে ভ্যাকসিন না দিলে যে সমস্যা হয়, ভ্যাকসিন দিলে তার থেকে বেশী হয়। একটা ভ্যাকসিন ১/২ করে মিক্স করে কয়েকবার ব্যাবহার করা যায়। এটাকে পুরো ভায়াল ব্যাবহার করতে হয়। যদি…আপনি সত্যিই ভ্যাকসিন ব্যাবহার করতে চান।
৪) কবুতর সবার সহ্য হয় না বা কবুতর সবার কাছে টিকে না। অনেকেই বলে থাকেন যে, কবুতর সবার কপালে সহ্য হয় না। হয়ত মারা যায় বা উড়ে পালিয়ে যায়। কথাটা কি আসলেই কি সত্য? জি না একেবারেই না। তবে হাঁ আপনি যদি কবুতর কে ঠিক মত খাবার না দেন, পানি না দেন, ঠিকমত চিকিৎসা না করেন। তাহলে আপনার ভাগ্যকে আর কুসংস্কারকে দোষ দিয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকবে না। তাই বলি কবুতর সবারই সহ্য হবে যদি আপনি ঠিকমত পালন করতে পারেন আর জানেন।
৫) শীতে কবুতর বেশী আসুস্থ হয়। শীতে দেখা যায় যে কবুতরের দাম সবচেয়ে নিন্ম পর্যায়ে নেমে আসে। কারন হিসাবে অনেকে ভয় পান যে, শীতে কবুতরের রোগ বালাই বেশী হয়। কিন্তু কথাটা আসলেই ঠিক না। রোগ বালাই শীত বা গ্রীষ্ম বলে আসেনা। আমাদের দেশে অধিকাংশ খামার বাইরে বা ছাদে হয় আর এই সব জাইগাই ঠাণ্ডা একটু বেশী লাগে আর এই কারনেই রোগ একটু বেশী হয়। এটা মানুষের ক্ষেত্রে কম বলা যাই না। শীতে কবুতরের রোগ বালাই বেশী হয় এই প্রচার করে এক শ্রেনীর লোকরাই বেশী ফয়দা লুটে থাকে। তাই এই ব্যাপারে চিন্তা করার সময় এসেছে। আপনি যদি কিছু সাধারন নিয়ম মেনে চলেন তাহলে শীত বা গ্রীষ্ম সবই আপনার কাছে সমান মনে হবে।
৭) কবুতর কে প্রতিদিন রোদে দিতে হয় তা না হলে কবুতর মারা যায় বা বেশি রোগ বালায় হয়। আমাকে একজন নামকরা কবুতর বিশেষজ্ঞ বলেছিলেন যে কবুতর কে প্রতিদিন রোদে দিতে হয়, না হলে মারা যায়, ব্যাপারটা আমাকে ভাবিয়ে তুলল, আর তাই বাইরের সব বিশেষজ্ঞ দের বই পড়লাম, উপলব্ধি ও চিন্তা করলাম করলাম। সব fancy কবুতর বাংলাদেশর বাইরে থেকে আসে…আর আমরা সবাই জানি যে, বাংলাদেশে যে রকম যে রকম রোদ পাওয়া যায় বিশ্ব এর আর কোন দেশের সেরকম পাওয়া যায় না। তাহলে রোদ নিয়ে চিন্তা করি কেন। আমি কবুতর বারান্দায় পালি। যেখানে রোদ কি, রোদের ছিটেফোঁটাও পড়ে না। কিন্তু তার পরও আলহামদুলিল্লাহ্ তার ভাল আছে। আমার মত অনেকি এই ভয় বুকে নিয়ে দিনপাত করেন যে হয়ত রোদ না পেলে তাদের কবুতরের কি হবে। বিশ্বাস করুন আপনি যদি আপনার কবুতর কে ঠিক মত যত্ন নেন তাহলে কোন কিছুরই প্রয়োজন পড়বে না।
৮) কবুতরের ফোঁড়া হলে অস্ত্রপ্রচার করতে হয়, না হলে ভাল হয় না। একদিন একজন কল দিলেন যে তার কবুতরের পাখাই একটা ফোড়ার মত হয়েছে। কি করব? এই তাকে ঔষধ বললাম কিন্তু তার মনপুত হল না। তিনি বললেন যে কবুতর এর একজন জনাব অ্যান্টিবায়টিক তাকে বলেছেন যে, অস্ত্রপ্রচার করতে হবে। আমি তাকে জানালাম আপনি কবুতরের অভিভাবক আর আপনি যেটা ভাল মনে করবেন সেটাই করা উচিৎ। আমাদের একটা কথা খেয়াল রাখতে হবে যে, কবুতর কে ভাল করার পাশা পাশি তার দ্বারা ডিম বাচ্চাও করাতে হবে। তবে কেউ যদি চিন্তা করে যে না আমার প্রথমটার দরকার তাহলে কোন কথাই নাই। অস্ত্রপ্রচার করলে কবুতর হয়ত ভাল হয়ে যাবে কিন্তু এর বিপরীত প্রতিক্রিয়া হয়ত তাকে বয়ে বেরাতে হবে অনেক দিন। এমনকি তার জীবনও দিতে হতে পারে।
৯) কবুতর কে বাইরের গ্রিট খাওয়াতে হয় না। আমাকে এক কবুতর পালক গর্ব করে জানালেন যে, তিনি কবুতর কে বাজারের গ্রিট দেন না। জিজ্ঞাস করলাম কেন? তিনি জানালেন যে বাইরের গ্রিট এ অনেক জীবাণু থাকে। আমি তাকে জিজ্ঞাস করলাম প্রথম যখন কবুতর পালা শুরু করেন তখন কোন গ্রিট দিতেন। কাচুমাচু করে বললেন তখন ত জানতাম না তাই। আসলে কি তাই। মনে হয় না। আসলে আমরা সকলেই কিছু লোকের কাছে জিম্মি হয়ে আছি। কেন? কারন কতিপয় কিছু লোক ব্যাবসায়িক চিন্তা থেকে আমাদের মাথাই এই চিন্তা ভরে দিয়েছে যে বাইরের গ্রিট খাওয়ালে কবুতর অসুস্থ হয়ে যাই। যদি তাই হয় তাহলে ত খাবারের ভিতর আর বেশী পরিমান জীবাণু থাকার কথা ছিল? কয়জন আছে যারা খাবার ওয়াশ করে খেতে দিয়। গ্রামে গঞ্জে যারা গিরিবাজ পালে তারা কয়জন আছে যে নিজের তৈরি গ্রিট দেয়। সব কবুতরি ত ইটভাটা থেকে ইটের গুড়া খেয়ে আসে। তাদের ত কখনও অসুস্থ হতে দেখি না? তাহলে, এটাই হল আমাদের নিজেদের তৈরি কারিশমা। গ্রিট হোক বা খাবার যেখানকারই হোক একটা নিদিষ্ট সময় পড় আমি যদি রোদে না দেন বা গরম না করেন। তাহলে ফাঙ্গাস পড়বেই। তাই এই বদ্ধমূল ধারনা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। যদিও অনেকে আবার মনে করেন গ্রিট ডিম গঠনে সাহায্য করে থাকে। কিন্তু আসলেই এই ধরনের কথা সঠিক না। গ্রিট মুলত কবুতরের হজমের জন্য ও মুখে যে সাদা প্রলেপ পড়ে বা মুখে যে মিউকাস হয় তা থেকে মুক্ত রাখে।
১০) শাকসবজি কবুতর কে দিতে হয় না। আকদিন এক বিশেষজ্ঞ আমাকে জানালেন যে ধনে পাতা কবুতর কে দিলে তার ব্রিডিং এর অসুবিধা হয় (অর্থাৎ এর সেক্স পাওয়ার নষ্ট হয়ে যায়।) খুবিই আশ্চর্য হলাম কারন বাংলাদেশর খুব কম লোকই আছেন যিনি ধনে পাতা পছন্দ না করে থাকেন। তার মানে কি আমাদের সকলেরই…। গাজর বা অন্য শাকসবজি কবুতরের জন্য ভাল না। যায় হোক এইসব লোকদের আমার কিছু বলার নেই সুধুমাত্র দুয়া করা ছাড়া।
১২) হারবাল ঔষধ কবুতরের জন্য ভাল না। হারবাল ঔষধ বিশ্ব জুড়ে সবচেয়ে সমাদৃত। বিশেষ প্রাণীদের জন্য। আমি হারবার ঔষধ সবচেয়ে বেশী পছন্দ করি। আর প্রতিরোধ হিসাবে এর থেকে ভাল এর কিছু নাই। কিন্তু আমাদের দেশে অনেক লোকেরই এই ব্যাপারটা নিয়ে অ্যালার্জি আছে। কারন আমরা একটু বেশী মাত্রায় শিক্ষিত তাই হয়ত।
১৩) দুই ধরনের অ্যান্টিবায়টিক বা ভিটামিনের সাথে অ্যান্টিবায়টিক। কিছুদিন আগে পশু হাসপাতাল এর এক ডাক্তার এক কবুতর প্রেমী কে Oracin K + Doxivet একসঙ্গে দিতে বললেন। অথচ ২ টা অ্যান্টিবায়টিক একসঙ্গে দিবার মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে হয়ত তিনি তেমন জানেন না। অনেকে আবার অ্যান্টিবায়টিক এর সাথে নানা ভিটামিন যোগ করতে বলেন। অথচ অসুস্থ হলে এর কুফল সম্পর্কে জানেন না। অনেকেই আবার এই অ্যান্টিবায়টিক প্রতিরোধক হিসাবে ব্যাবহার করতে বলে থাকেন। কেন…কারন অনেক কোম্পানির মড়কে লিখা দেখে এই সিধান্ত নিয়ে থাকেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে অ্যান্টিবায়টিক কখনই প্রতিরোধের ব্যাবস্থা হতে পারে না!
১৮) এছাড়াও আর ভুল কথা মানুষ প্রচার করে থাকে যেমন- কবুতর কে বেশি খাবার ও পানি দিতে হয় না। ডিমে রোদ পরলে বা পানি পরলে ডিম নষ্ট হয়ে যায়। অসুস্থ কবুতর কে ছোলাবুট ভিজিয়ে খাওয়াতে হয়, বয়লার গ্রয়ার দিতে হয়! কবুতর অসুস্থ কবুতরকে রোদে দিতে হয়। সামাজিক সাইট পোস্ট দিলেই বড় ব্রীডার হওয়া যায়। এগুলোর সঠিক বিচারের দায়িত্ব আপানার।
ইদানীং কবুতরের বিভিন্ন সাইট গুলোতে নানা জন নানা ধরনের ঔষধ প্রয়োগের উপদেশ দিচ্ছেন, জেনে বা না জেনে। কিছু যায় আসে না তাদের। কারন তিনি ত আর তার কবুতরের ক্ষেত্রে এই উপদেশ দিচ্ছেন না। আর তিনি যে ঔষধ প্রয়োগ করতে বলছেন তিনি নিজেও কখনও তার কবুতর কে মনে হয় না সেই সব ঔষধ প্রয়োগ করেন বা করেছেন। আরেক দল লোক আছেন যারা জ্ঞান পাপী! তারা অনেক পুরান লোক সবই জানেন তারপর মজা নিবার জন্য প্রশ্ন করেন। আরেকদল লোক আছেন যারা একই পোস্ট নিয়ে মাসের পর মাস বিভিন্ন গ্রুপ এ প্রশ্ন জিজ্ঞাস করেন। আর সরল সোজা লোকগুলো উত্তর দিতে থাকেন। আর ১২ জন বার রকমের উপদেশ দেন। ফলে আগন্তকরা বিপাকে পরেন, কি করবেন বুঝেই পান না। এরা কারা? আর কিই বা এদের উদ্দেশ্য? আসলেই কি এরা সত্যিকার কবুতর প্রেমী? আমরা সবাই দাবি করি যে তারা প্রকৃত কবুতর প্রেমী…। কিন্তু কাজে কর্মে এর এর উল্টাটা প্রদর্শন করে থাকে। আজ কবুতর খাতটি এক অস্থিতিশীল খাতে পরিনত হয়েছে। শেয়ার বাজারের মত। কারন কি? কিছুই না…সেই চক্র…যারা নিজেরা উচ্চদামে কবুতর বিক্রি করে থাকে, কিন্তু বাযারে আবার তারাই তাদের লোক দিয়ে সেই কবুতর ৩ গুন কম দামে বিক্রি করে থাকেন। বাজারকে নষ্ট করার জন্যই। কেন কারন তারা এতদিন মনপলি ব্যাবসা করে আসছে। আর তারা যদি প্রতিযোগী কমাতে পারে তাহলে তাদেরই লাভ…। এরা আর এদের সেই চক্রটি নানা গ্রুপ এ নানা বিভ্রান্তি ছড়ায়। আর এভাবেই দিনে দিনে তারা নিরিহ ছোট কবুতর খামারি দেরকে নিরুৎসাহিত করছেন। আপনি যদি সত্যিকার কবুতর প্রেমী হন তাহলে সারাদিন মাইক দিয়ে বলে বেড়ালে হবে না। আপনাকে মনে প্রানে বিশ্বাস করতে হবে। আর সেটা কাজেকর্মের মাধ্যমেও প্রকাশ করতে হবে। আপনি যদি সত্যিকার কবুতর প্রেমী হন তাহলে বাক্তিগত সুনামের জন্য উপকার করবেন না। আল্লাহ্র ওয়াস্তে সাহায্য করবেন, সেই প্রাণীটিকে ভালবেসে সাহায্য করবেন, নেকি কামানর আশা নিয়ে সাহায্য করবেন, প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করে সাহায্য করবেন। তবেই আমরা আমাদের অভীষ্ট লক্ষে পৌছাতে পারব।
মূল লেখক : সোহেল রাবি ভাই
ভুল সবই ভুল (কবুতর কেস স্টাডি ১ম পর্ব) BD Online Pigeon Market

Pigeon Discussion, Pigeon Diseases & treatment
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন